ইখলাস তত্ত্ব ও সত্যের দর্শন | জ্ঞান সাগরে একফোটাঁ জল


আজীবন দর্শন বা বিজ্ঞানীদের মতবাদ পড়লাম। আজীবন দর্শন বিজ্ঞানীদের মতবাদ পড়েও আমি  নিজে কখনো রাসেল কিংবা নিউটন হতে পারলাম না। কেন আমরা এত দার্শনিকদের সম্পর্কে ঘাটাঘাটি করেও তাদের মত হতে পারি না! কারণ এ জাতি অন্যের ধার করা তথা ভিক্ষা করা জ্ঞানে জ্ঞানী সাজে। অন্যের মতবাদ তত্ত্বের উপর ভর দিয়ে চলে। কখনো একটু চিন্তার চেতনাকে জাগ্রত করতে চায় না। পুস্তক পড়ে শিক্ষিত হওয়া যায় কিন্তু জ্ঞানী হওয়া যায় না জ্ঞানী হতে হলে চিন্তার বিকাশ ঘটানো দরকার। এ জাতি অন্যের জ্ঞানের উপর নির্ভর করে মস্তিষ্ককে অকর্মণ্য করেছে ফেলেছে। আমরা অন্যের ধার করা তথা ভিক্ষা করা জ্ঞানে জ্ঞানী সাজার কারণে মেধাশূন্য হয়ে পড়েছি। নিজে কখনো জ্ঞানের চর্চা করে না। আমরা জানি, আমাদের চিন্তার পরিধি যত বেশি হবে, জ্ঞানের পরিমাণও তত বেশি প্রশস্ত হয়। আমার নিজেরা সেই চিন্তা শক্তিকে কাজে লাগাই না। আর নিজের চিন্তা দ্বারা জ্ঞানী না হওয়ার ফলে শিক্ষিত হয়েও মূর্খ চরম মূর্খ।
ইখলাস তত্ত্ব ও সত্যের দর্শন | জ্ঞান সাগরে একফোটাঁ জল
সূচিপত্রঃ ইখলাস তত্ত্ব তথা একত্বের সাগরে--- জ্ঞান সাগরে একফোটাঁ জল
পৃথিবীর সবকিছুকে বোঝার একটি সফটওয়্যার আছে যার নাম 💖তুলনা💖। তুলনা শক্তি কে ব‍্যবহার না করে চিন্তা শূণ্য জাতি হতে বসেছি। আসলে আমি আমার ভিতরে "দুইকেই "দেখতে পাই। এই 'দুইয়ের' ভিত কি এর সন্ধান করলে "এক" সামনে চলে আসে। আবার এক এর ভিত বুঝতে হলে এক এর মতো আরেকটি এক এর প্রয়োজন হয়। তার অর্থ দাড়িয়ে যায় তুলনা ছাড়া বুঝা অসম্ভব। সুতরাং তুলনা দ্বারাই সব বোঝা সম্ভব। আর তুলনা করার জন‍্য সব উপাদান একের অধিক থাকা চাই।আর মহাবিশ্বে তা যথেষ্ট আছে। সবকিছুর জোড়া তথা তুলনা রয়েছে। 
❝এবং যিনি সবকিছুর জোড়া সৃষ্টি করেছেন এবং নৌকা ও চতুস্পদ জন্তুকে তোমাদের জন্যে যানবাহনে পরিণত করেছেন❞ (সূরাঃ যুখরুফ, আয়াতঃ ১২)
মহান আল্লাহ প্রতিটি জিনিসকে জোড়া জোড়া করে সৃজন করেছেন। যেমন নারী পুরুষ। আলো অন্ধকার। গরম ঠান্ডা। জোড়া সৃষ্টির সাথে রয়েছে তুলনার রহস্য। যেমন আমি নারীকে বুঝি পুরুষের মাধ্যমে আবার পুরুষকেও বুঝতে পারি নারীর মাধ্যমে। আলোকে বুঝি অন্ধকারের সাথে তুলনা করে অন্ধকারকেও আবার চেনা যায় আলোর সঙ্গে তুলনা করে। আমরা বিচার করি ভালো এবং মন্দ কে তুলনা করি একে অপরের সাথে। সৎ মানুষকে চিনে ফেলি অসৎ মানুষের লক্ষণ দেখে। একজন কাফেরকে চিনতে পারি আরেকজন ঈমানদারের মাধ্যমে। সুদর্শন এবং কুৎসিত একে অপরের সাথে সম্পর্কিত। সত্যকে চিনতে পারি অসত্যের মাধ্যমে। কোমলতাকে চিনতে পারি কঠিন এর সাথে তুলনা করে। সৃষ্টি মানেই তুলনা। সকল কিছুর জোড়ায়  তুলনা আছে।

তুলনা সম্পর্কে বাস্তবিক উপমা

সুতরাং তুলনা ছাড়া বোঝার এবং জানার ক্ষমতা নেই মানবের। ছোট একটা উদাহরণ- আমরা যদি কারো বউ কে দেখি তাহলে প্রশ্ন করি তোমার বউ কার মত? আর সে যদি বলে আমার বউ অমুকের মত, তখন তার বউ সম্পর্কে মস্তিষ্কে একটা ধারণা বা বূঝ চলে আসে। যদি কাউকে বলি তোমার বাবা কার মতন? আর যদি বলে; ওমুক ব্যক্তির মতন তখন তার বাবার সম্পর্কে একটা ধারণা পাওয়া যায়, আসলে সে দেখতে কেমন। তাছাড়া আমরা যেমন কথায় কথায় বলে থাকি- তোমার চালচলন ঐ ব্যক্তির মত, তোমার কন্ঠটা কোকিলের মত সুন্দর। তোমার দেখতে পরির মত। তুমি ওমুক ব্যক্তির মত কথায় কথায় মিথ্যা বলো, তুমি ওর মত করে সত্য কথা বলো ইত্যাদি ইত্যাদি। সুতরাং জীবন সকল কিছুকে আমরা তুলনার মাধ্যমে বুঝে থাকি। তুলনা ছাড়া কোন কিছুকে বোঝা অসম্ভব। তুলনার মাধ্যমে আমরা ধারণা করতে পারি, কোন একটা বিষয়কে জানতে পারি। Compare is a magic tool.

মহা একত্বের দার্শনিক তত্ত্ব | কুরআনের আলোকে ইখলাস তত্ত্ব

পৃথিবীতে যত তত্ত্বই এসেছে সব তুলনার চশমা পড়েই এসেছে। এই চশমা চোখে দিয়ে সব বোঝা যায়। তুলনামূলক চশমা পড়ে জগতের সকল সৃষ্টিকে বোঝা যায় তবে শুধু স্রষ্টাকে ছাড়া, আল্লাহ্ কে ছাড়া। 
এই তুলনার চশমা পড়ে কেন আল্লাহ্ কে বোঝা যায় না? কেন তাঁকে তুলনার দ্বারা বোঝা সম্ভব নয়? 
কারণ মহামহিম আল্লাহ্-- তিনি এক ও অদ্বিতীয়। যার কোন জোড়া বা তুলনা নেই!
❝বলুন, তিনি আল্লাহ, এক ও অদ্বিতীয়❞
(সূরাঃ আল ইখলাস, আয়াতঃ ১)
❝এবং তার সমতুল্য কিছুই নেই❞
(সূরাঃ আল ইখলাস, আয়াতঃ ৪)

মানুষের পক্ষে স্রষ্টাকে বোঝা কেন সম্ভব নয়?

তাই পৃথিবীর কারো ক্ষমতা নেই আল্লাহ্ কে বুঝার কারণ তার সাথে তুলনা চলে না।। তুলনা হলো বুঝার একমাত্র ক্ষমতা আমাদের। আর তা আল্লাহ্ সাথে চলে না। কারণ তিনি এক ও অদ্বিতীয়। যার কোন জোড়া বা তুলনা নেই! আর যার মাঝে বস্তুর জোড়া নেই তাকে তুলনা করাও সম্ভব না। মহান আল্লাহ সকল কিছুর ঊর্ধ্বে। তিনি এক। তিনি তার গর্ভ থেকে জন্ম নেননি। পৃথিবীর সমস্ত নিয়ে পরাজয় ঘটে তাঁর কাছে এসে। সুতরাং তুলনা নামক এই সফটওয়্যারটি দিয়ে জগতের সকল কিছু বোঝা সম্ভব হলেও এক আল্লাহকে কখনোই বোঝা সম্ভব নয়, কারণ সৃষ্টিকর্তার কোন জোড়া নেই।

আল্লাহকে তুলনা করা যায় না কেন?

যেসকল কোন কিছুকে তুলনা করা যায় তা হচ্ছে সৃষ্টি। আর যা তুলনা করা যায় না তা হচ্ছে স্রষ্টা। মহাবিশ্বের সকল কিছুকে তুলনা করা যায় শুধু আল্লাহকে ছাড়া। কারণ তিনি এক, অদ্বিতীয়। পবিত্র কুরআনে রয়েছে- আল্লাহ এক,অদ্বিতীয়। তার সমকক্ষ কেউ নেই।। আর এক কে কখনো কোন কিছুর সঙ্গে তুলনা করা যায় না। কখনোই তা সম্ভব না! কারণ তুলনা মানেই একাধিক।
আমারা যদি তুলনা দ্বারা আল্লাহ্ কে জ্ঞানের আয়ত্বে আনতে পারতাম তাহলে আল্লাহ্ কে মানার প্রশ্নেই উঠতে পারে না।
আল্লাহ্ সত‍্যিই কত মহান!! যিনি আমারদের উপর তার জ্ঞানগর্ভ কিতাব পাঠিয়ছেন।


■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■



সত্যের দর্শন- সত্যি কি? আমরা আমাদের জীবনশাস্ত্রে এই প্রশ্নটি বারবার করে থাকি। দৈনন্দিন জীবনে একবার হলেও এই প্রশ্নটি উচ্চারিত হয়, সত্য কি? আপনারা হয়তো জেনে থাকবেন সত্য নিয়ে একটি দর্শনধারা গড়ে উঠেছে। সত্য দর্শন! সত্য কি? এ নিয়ে ভেবেছেন অনেকেই। সত্য কি সত্য? সত্য দর্শন নিয়ে ভেবেছেন যেসব দার্শনিক-- টাইটাস, ডিউই, প‍্যায়াট্রিক, শিলার, পার্স, লক, ডেকার্ট, হেগেল, রাসেল, মতিন ও রবীন্দ্র-নজরুলের মত নানা ব্যক্তিত্ব। আমাদের আজকের ব্লগপোস্ট- সত্যের দর্শন | সত্য কি? মানুষের জীবন-যেমন বৈচিত্র্যময় তেমনি এ পৃথিবী ও বৈচিত্র্যময়। এ পৃথিবীতে বেঁচে থাকতে আমাদের সংগ্রাম করে চলতে হয়। নানান প্রতিকূলতা ও নানান সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। সত্য মিথ্যা মিথ্যার সাথে লড়াই করে চলতে হয়। হিউম্যান ফিলো ব্লগের আজকের পোস্ট সত্যের দর্শন সত্য কি? সত্য কি? এবং সত্যের দর্শন সম্পর্কে জানতে এ ব্লগটি পড়ুন--সত্যের দর্শন, সত্য কি?

সূচিপত্রঃ সত্যের দর্শন | সত্য কি?

সত্যের দর্শন - কুরআনের আলোকে সত্যের দর্শন

সত্য কী? কুরআন পাঠে, দিন দিন চিন্তার মোড় ঘুরতেছে। প্রশংসা কেবল আল্লাহর।

সত‍্য কী? এ প্রশ্নের উত্তর দর্শনে খুজঁতে গিয়ে বাঘা বাঘা দার্শনিক টাইটাস,ডিউই, প‍্যায়াট্রিক,শিলার, পার্স,লক, ডেকার্ট,হেগেল, রাসেল, আলেকজান্ডার ও মতিনের মতবাদ দেখলাম। তাদের সুর হলো; বাস্তবতার সাথে যার মিল তাই সত‍্য। কিন্তু দার্শনিকেরা সত‍্য কী আমার মনে হয় তা বুঝতেই পারিনি। তবে, দার্শনিক হিরাক্লিটাস এর মতবাদই আমার কাছে সত‍্য মনে হয়েছে!

📝পরিবর্তনের জন‍্য পরিবর্তন 
📝অভ‍্যাসের পরিবর্তনে অভ‍্যাস
📝বিনিময়ের পরিবর্তনে বিনিময় 
📝সম্পদের পরিবর্তনে  সম্পদ
📝ইহকালের পরিবর্তনে পরকাল 
📝অভাবের পরিবর্তনে অভাব 
📝সমস‍্যার পরিবর্তনে সমস্যা 
সমস্যার প্রতিকার যদি সমাধান হত, তাহলে সমস্যার সমাধানের পর আর কোন সমস্যাই হত না! তাই পরিবর্তন ই সত‍্য, সত‍্যই পরিবর্তন!!

পরিবর্তন জীবনের চক্রের একটি ধ্রুবক। এবং এটি পরিবর্তনের মাধ্যমেই আমরা মানুষ হিসেবে বেড়ে উঠতে পারি। এবং মানুষ হিসেবে  বিকশিত হতে পারি। সমস্ত বস্তু জগৎ অনবরত পরিবর্তনশীল। একটি কাঠের টুকরা হাজার বছর ফেলে রাখলে তা একই রকম থাকে না। আবার আমাদের জীবিত দেহকোষগুলো অনবরত মৃতকোষে পরিণত হয় এবং নতুন কোষ তা প্রতিস্থাপন করছে। তবে পরিমানগত ও গুনগত পরিবর্তনের পার্থক্যও আছে। তবে পরিবর্তনের আপেক্ষিকতাও আছে। (আকাশ স্থির। মেঘ পরিবর্তনশীল।)
সুতরাং পরিবর্তনই সত্য। ইহাকে গ্রহণ করলেই 
আমরা সত্যবাদী।
❝বলুন, সত্য আগমন করেছে এবং অসত্য না পারে নতুন কিছু সৃজন করতে এবং না পারে পূনঃ প্রত্যাবর্তিত হতে❞
(সূরাঃ সাবা, আয়াতঃ ৪৯)

সত্য সম্পর্কে দার্শনিক হিরাক্লিটাসের মতামত

দার্শনিক হিরাক্লিটাস মনে করেন- পরিবর্তন মাত্রই স‍ত‍্য। এবং তিনি সত্য সম্পর্কে উদাহরণস্বরূপ দেখিয়েছেন- এক নদীতে দুইবার আবগাহন করা যায় না। আমার কাছে দার্শনিক হিরাক্লিটাসের মতবাদটি ই সত‍্য মনে হয়।

সত্য দর্শন | কুরআনকে বই না বলে কিতার বলার কারণ কি?

কুরআন শুধু লিখিত আয়াতের(নিদর্শনের) কিতাব নয়, কুরআনে আছে কোটি কোটি আয়াত(নিদর্শন) অলিখিত ও লিখিতভাবে যা চিন্তাশীল ও জ্ঞানীব‍্যক্তির জন‍্য। তাই কুরআনকে কিতাব বলা হয়, বই নয়!

❝নিশ্চয়ই রাত-দিনের পরিবর্তনের মাঝে এবং যা কিছু তিনি সৃষ্টি করেছেন আসমান ও যমীনে, সবই হল আল্লাহর আয়াত(নিদর্শন) সেসব লোকের জন্য যারা ভয় করে❞
(সূরাঃ ইউনুস, আয়াতঃ ৬)
আরো দেখুনঃ---
(সূরাঃ আল বাকারা, আয়াতঃ ১৬৪)
(সূরাঃ আল আনআম, আয়াতঃ ৪)
(সূরাঃ আল বাকারা, আয়াতঃ ৯৯)

সত্য কাকে বলে সত্য? সত্য কিসের উপর ভিত্তি করে? নিজের কথায় সত্য কি?

কেউ কেউ প্রশ্ন করে সত্য যেমন কঠিন; একে সংজ্ঞায়িত করাও কঠিন। কিন্তু আমরা সহজ কথায় বলে ফেলি- সত্য তাই যা আমরা বিশ্বাস করি।

এখন কথা হচ্ছে আমরা যা বিশ্বাস করি; তাই কি সত্য হয়ে গেল? "সত্য" কি বিশ্বাসের উপর নির্ভরশীল? নাকি বিশ্বাস ই সত্যের উপর নির্ভরশীল? 

ধরুন একজন মানুষ যিনি ছিনতাই করেন। তার কাছে এই অমানবিক কাজটি খারাপ বলে মনে হয় না। সে মনে করে তার কাছে এটি ভালো। ছিনতাইকারী কর্ম সম্পর্কে তার এই বিশ্বাসটা কি সত্য? আসল কথা হচ্ছে সত্যই বিশ্বাস, বিশ্বাস সত্য নয়!

সত্য কি আসলেই কঠিন? সত্য কেন কঠিন?

আগে বলেছে সত্য নিয়ে অনেকে ভেবেছেন। অনেকে বলে থাকেন সত্য আসলে কঠিন কোন কিছু নয়, প্রত্যেককে কঠিন করে তোলে পরিস্থিতি। আবার অনেকে বলে থাকেন- সত্য কঠিন। সত্য আসলেই অনেক কঠিন। তাহলে এখন প্রশ্ন সত্য কেন কঠিন?
সত্য কি সত্য কেন কঠিন? সত্য কি আমরা কেন কঠিন বলি? সত্য কি আসলেই কঠিন নাকি আমরাই শুধু কঠিন বানিয়ে ফেলি! আমি ব্যক্তিগতভাবে বলতে পারি সত্য আসলে কঠিন কোন ব্যাপার না। সত্যি কি আমরা কঠিন মনে করি এজন্যই যে- সত্যি কি আমরা সহজে মানিয়ে নিতে পারি না। এ কারণটির কারণেই সত্য আমাদের কাছে কঠিন মনে হয়। কারণ আমরা যা সহজে মেনে নিতে পারি, তা আমাদের কাছে পানির মত সহজ। আর যা পারি না তাই তো কঠিন তাই নয় কি? সত্যকে সহজ করে ভাবলে আপনার সত্য সহজ।

সত্য কি পরিবর্তনশীল?

শাব্দিক দিক থেকে বলি আর ভাবার্থ দিক থেকে বলি- সত্য পরিবর্তনশীল, পরিবর্তনই সত্য। ধ্রুব সত্য। সত্য সৃজন করতে পারে কিন্তু মিথ্যা তা পারেনা। মিথ্যা যদি কোন কিছু সৃজন করতে পারেনা। তাহলে মিথ্যা পরিবর্তনশীল নয় বরং সত্যই পরিবর্তনশীল। সত্যকে বিভিন্নভাবে প্রকাশ করা যায়। সত্যি কখনো লুকিয়ে রাখা যায় না। অনেকে মনে প্রশ্ন জাগতে পারে সত্যি কি সব দিক থেকেই পরিবর্তনশীল? না। যেমনঃ- আকাশ স্থির মেঘ চলমান।

Comments